আরিফুল ইসলাম : গত মার্চে (২মার্চ ১২) অনুষ্ঠিত মেধা উৎসবে এসে প্রধান অতিথি ঝিনাইগাতী উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বাদশা আমাদের পাঠাগারে নিয়মিত একটি পত্রিকা দেয়ার কথা শিকার করেন। সেই অনুযায়ী তার দেয়া দৈনিক আমার দেশ নিয়মিত ৭ মাস রাখা হয়। কিন্তু ঘটনাচক্রে সেই টাকা আর উদ্ধার করা যায় নি।
পত্রিকা রাখার তিনমাস পর বিলের জন্য ফোন দিলে তিনি বলেন, এতদিন পরে কেন ফোন দিলেন, আমি তো একসংগে এত টাকা দিতে পারব না। মাসে মাসে দিব। আর আপনি কেন ফোন করছেন (রোকন ভাই ফোন করেছিলেন) হকারকে সরাসরি এসে নিয়ে যেতে বলবেন। আমরা হকারকে বললেও তিনি নানান অজুহাতে যাননি। অজুহাতগুলোর মধ্যে- আমি কেন যাব, লজ্জা বা ভয় লাগে ইত্যাদি আপত্তিগুলো ছিল। যে কারণে ওই টাকা আর আনা হয়নি। আমরা তিনজন একবার অফিসে গেলেও তাকে পাইনি। তিনি অধিকাংশ সময় ঢাকায় বা অন্যান্য জায়গায় থাকেন।
পত্রিকা রাখার তিনমাস পর বিলের জন্য ফোন দিলে তিনি বলেন, এতদিন পরে কেন ফোন দিলেন, আমি তো একসংগে এত টাকা দিতে পারব না। মাসে মাসে দিব। আর আপনি কেন ফোন করছেন (রোকন ভাই ফোন করেছিলেন) হকারকে সরাসরি এসে নিয়ে যেতে বলবেন। আমরা হকারকে বললেও তিনি নানান অজুহাতে যাননি। অজুহাতগুলোর মধ্যে- আমি কেন যাব, লজ্জা বা ভয় লাগে ইত্যাদি আপত্তিগুলো ছিল। যে কারণে ওই টাকা আর আনা হয়নি। আমরা তিনজন একবার অফিসে গেলেও তাকে পাইনি। তিনি অধিকাংশ সময় ঢাকায় বা অন্যান্য জায়গায় থাকেন।
আমার দেশ এর সংগে আরেকটি পত্রিকা রাখা হয়। দৈনিক প্রথম আলো। এখন এক দুইমাস গ্যাপ বা এ ধরনের সমস্যা হওয়ায় গত মাসে আমাদের পেপার বিল এসেছে ৫ হাজার টাকা। পরিশোধ না করলে পেপার বন্ধ জানিয়ে দিয়েছেন হকার। এখানে অবশ্য একটু কাহিনি আছে। আমরা যার মারফত পত্রিকা আনতাম সে হকারকে নাকি কিছু টাকা দেয়নি। যাই হোক এভাবে এখন বিলটা জমে যাওয়ায় আমরা ৫ হাজার টাকা ঋণের জালে আছি। আল্লাহই জানেন চেয়ারম্যানের দেয়া ওয়াদার টাকাগুলো পাব কি না...
No comments:
Post a Comment
ভালো লাগা রইল... অনেক ধন্যবাদ